Showing posts with label রকমারি. Show all posts
Showing posts with label রকমারি. Show all posts

ইফতারের পর ক্লান্তিভাব দূর করবেন যেভাবে

চিলাহাটি ওয়েব ডটকম : Thursday, March 28, 2024 | 3/28/2024 09:08:00 PM

চিলাহাটি ওয়েব, রকমারি ডেস্ক : চলছে সিয়াম সাধনার মাস পবিত্র রমজান। সারাদিন রোজা রেখে মাগরিবের আজান শুনে ইফতারের টেবিলে রাখা মজার খাবারগুলো পেটপুরে খেয়ে নিলেন, এরপর ভাবছেন মুহূর্তেই শক্তিশালী হয়ে যাবেন?
আপনার প্রত্যাশা এমনটা থাকলেও আসলে তা আর হয়ে উঠে না। কারণ, ইফতার খাওয়ার পরপরই আপনার ক্লান্তি লাগতে শুরু করে। সারাদিন উপবাসের পর একগাদা খাবার একসঙ্গে খাওয়ার কারণে তা হজমে সময় লাগে। আর তাতেই ক্লান্ত হয়ে যায় আমাদের শরীর। তাহলে ইফতারে কী খাবেন। আর কী করলে ক্লান্তি লাগবে না চলুন জেনে নিই।
পানিশূন্যতা দূর করুন : সারাদিন পানাহার থেকে বিরত থাকার কারণে খুব স্বাভাবিকভাবেই আমাদের শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দেয়। এরপর ইফতারে তেলে ভাজা আর বিভিন্ন মসলাদার খাবার খাওয়া হয়। ফলে পানির ঘাটতি পূরণ হয় না।
ইফতারের পর প্রচুর পানির দরকার হয় শরীরের। তাই বিভিন্ন ফল, ফলের রস, শরবত, ডাবের পানি ইত্যাদি খান। এতে শরীরে পানির ঘাটতি দূর হবে।
একসঙ্গে অনেক খাবার খাবেন না : ইফতারে এক সঙ্গে অনেক বেশি খাবার খাবেন না। একবারে অনেক বেশি খাবার খাওয়া সারাদিন রোজা থাকার পর ক্লান্তি লাগার একটি বড় কারণ। আপনি ক্ষুধার্ত ঠিক আছে, তবে পেটকেও সময় দিতে হবে হজম করতে।
তাই একসঙ্গে অনেক বেশি খাবার না খেয়ে অল্প অল্প করে খান। কিছুক্ষণ পরপর খান। এতে শরীর খুব একটা ক্লান্ত হবে না। খাবার হজমের জন্যও পর্যাপ্ত সময় পাবে।
নামাজ পড়ে নিন : ইফতারের শুরুতে একটি খেজুর ও এক গ্লাস পানি খেয়ে মাগরিবের নামাজ পড়ে নিন। এতে নামাজ সময়মতো আদায় হয়ে যাবে এবং ততক্ষণে আপনার পেটও খাবার হজমের জন্য তৈরি হবে। নামাজ শেষ করে ইফতারের বাকি খাবার খাবেন। যারা এভাবে খেয়ে অভ্যস্ত, তারা তুলনামূলক অনেক কম ক্লান্ত হন।
চা কিংবা কফি : রোজায় চা কিংবা কফি পানের অভ্যাস বাদ দেন অনেকে। তবে ইফতারের পর ক্লান্তি কাটানোর জন্য এক কাপ চা কিংবা কফি পান করতে পারেন।
কারণ, এ ধরনের পানীয়তে থাকা ক্যাফেইন আপনাকে ভেতর থেকে সতেজ রাখতে কাজ করে। তবে এই চা কিংবা কফি যেন খুব কড়া না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখবেন।
কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করুন : ইফতারের পরপরই শুয়ে-বসে থাকবেন না। বরং স্বাভাবিক থাকার চেষ্টা করুন। আমাদের শরীর আমাদের মনের কথা শুনে চলে। তাই নিজেকে ক্লান্ত ভাববেন না। বরং ইফতারের পর কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করুন। এতে ক্লান্তি দূর হবে সহজেই। একই সঙ্গে হজমও ভালো হবে।

পিঠে ব্রণ হওয়ার কারণ ও প্রতিকার

চিলাহাটি ওয়েব ডটকম : Tuesday, February 27, 2024 | 2/27/2024 10:16:00 PM

চিলাহাটি ওয়েব, রকমারি ডেস্ক : ব্রণের সমস্যায় অনেক নারী-পুরুষই ভোগেন। শুধু মুখ নয়, পিঠেও দেখা দিতে পারে ব্রণের সমস্যা। এমনকি অনেকের পিঠ ভর্তি হয়ে যায় ব্রণে। ত্বকের ব্রণ নিয়ে উদ্বিগ্ন হলেও অনেকেই পিঠের ব্রণ নিয়ে ততটা সচেতন নন।
অথচ এই ব্রণের সমস্যা বাড়তে বাড়তে দাগ বসে যেতে পারে। এ ছাড়া পিঠের ব্রণ অত্যন্ত অস্বস্তিকর। পিঠে ব্রণ উঠার কারণ: পিঠ নিয়মিত পরিষ্কার করা না হলে কিংবা শরীরচর্চা করার পর ভেজা বা ঘামের পোশাক না বদলানোর অভ্যাসের কারণে অনেকের পিঠে ব্রণ হতে পারে। আবার অতিরিক্ত ফিটিং পোশাক দীর্ঘক্ষণ পরে থাকা, নোংরা পোশাক পরা, প্রসাধনীতে অ্যালার্জি, খালি গায়ে নোংরা বিছানায় ঘুমানোসহ নানা কারণে পিঠে ব্রণ হতে পারে।
পিঠের ব্রণ দূর করার উপায়: ওটস ও টকদইয়ের প্যাক: একটি বাটিতে তিন চামচ ওটসের গুঁড়ার সঙ্গে দুই চামচ টকদই নিয়ে একটি প্যাক তৈরি করে পুরো পিঠে লাগাতে হবে। ২০ মিনিট রেখে গরম পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে ভালো করে পিঠ মুছে নিতে হবে। সপ্তাহে তিনবার ব্যবহার করতে হবে এই প্যাক। 
চালের গুঁড়া ও টমেটোর প্যাক : টমেটো ব্লেন্ড করে রস ছেঁকে তার সঙ্গে ২ চামচ চালের গুঁড়া মিশিয়ে নিতে হবে। মিশ্রণটি পিঠে লাগিয়ে নিয়ে আধা ঘণ্টা রেখে ধুয়ে নিতে হবে। এতে পিঠের লালচে ভাব দূর হবে, ব্রণের সমস্যা কমবে, এমনকি রোদে পোড়া দাগও দূর হবে। 
হলুদ ও বেসনের প্যাক : কাঁচা হলুদ বেটে নিয়ে তার সঙ্গে বেসন মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করে নিতে হবে। মিশ্রণটি পিঠে লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এতে ব্রণের সমস্যা কমবে। হলুদে থাকা অ্যান্টিসেপটিক উপাদান ব্রণের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।
তথ্যসূত্র : এফএনএস

ঘুম থেকে উঠেই মোবাইল দেখলে যেসব ক্ষতি হয়

চিলাহাটি ওয়েব ডটকম : Wednesday, February 21, 2024 | 2/21/2024 08:32:00 PM

চিলাহাটি ওয়েব, রকমারি ডেস্ক : যদি কারোর কাছে জানতে চাওয়া হয় আপনি সকালে ঘুম থেকে উঠেই কী করেন?
অধিকাশ মানুষই উত্তর দেবে বালিশের পাশে রাখা মোবাইলটি হাতে নিই। হতে পারে অ্যালার্ম বন্ধ করার জন্য। তবে যে কারণেই ফোন হাতে নেওয়া হোক না কেন, এই অভ্যাস দিয়ে দিন শুরু করলে দিনটি মোটেও ভালো যাবে না। কারণ এর রয়েছে অনেক ক্ষতিকর দিক। যা আপনার শারীরিক ও মানসিক নানা ক্ষতি করে।
চলুন, জেনে নেওয়া যাক সকালে ঘুম থেকে উঠেই ফোন হাতে নিলে কী ক্ষতি হয়- আমাদের শরীরের সুস্থতার জন্য মেটাবলিজম প্রক্রিয়া ঠিকভাবে হওয়া জরুরি। কোনো কারণে এটি বাধাগ্রস্ত হলে বা ঠিকভাবে চলতে না পারলে তার স্পষ্ট প্রভাব পড়ে শরীরে।
এটি মানসিকভাবেও ক্ষতি করতে পারে। আপনি যদি সকালে ঘুম থেকে ওঠার পরই মোবাইল ফোনটি হাতে নেন তাহলে তা আপনার শরীরে মারাত্মক ক্ষতিকর প্রভাব ফেলবে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর ফলে কমতে থাকে মেটাবলিজম ক্ষমতা। শুধু তাই নয়, সেইসঙ্গে দেখা দিতে পারে ভীষণরকম মাথা যন্ত্রণা।

মাংস, না শাকসবজি-মানুষের উপযুক্ত খাবার কোনটি?

চিলাহাটি ওয়েব ডটকম : Friday, December 8, 2023 | 12/08/2023 05:20:00 PM

চিলাহাটি ওয়েব, রকমারি ডেস্ক : তৃণভোজী, মাংসাশী এবং সর্বভূক- খাবারের প্রকৃতিভেদে প্রাণীকূলের সকল জীবকে মোটাদাগে এই তিন শ্রেণিতে বিভক্ত করা যায়। কোন প্রাণী কী খেয়ে বাঁচবে এবং খাবার তার শারীরবৃত্তীয় কর্মকাণ্ডে কী প্রভাব ফেলবে তাও এক প্রকার সুনির্দিষ্ট।
বাঘ-সিংহ সারাবছর মাংসই খায়; গরু-ছাগল বা হরিণের অরুচি নেই প্রতিদিন ঘাসপাতা খাওয়ায়। কারণ এগুলোই এদের প্রকৃতি-নির্ধারিত খাবার।
মানুষেরও কি খাবারের কোনো প্রকৃতি-নির্ধারিত ধরণ আছে?
উত্তর খুঁজতে দ্বারস্থ হতে হবে নৃবিজ্ঞানীদের। তাদের মতে আমাদের পূর্বপুরুষরা ছিলেন মূলত ভেজিটারিয়ান বা নিরামিষাশী। এর সপক্ষে তারা দুটো প্রমাণ উপস্থাপন করছেন- এক) পরিপাকতন্ত্রের গঠন, দুই) দাঁতের গঠন। হরিণের কথাই ধরা যাক। হরিণ তৃণভোজী; এর মুখ থেকে মলদ্বার পর্যন্ত পরিপাকতন্ত্রের দৈর্ঘ্য গড়ে ২৮ ফুট। অন্যদিকে, মাংসাশী প্রাণী বাঘের পরিপাকতন্ত্রের গড় দৈর্ঘ্য ৩ থেকে ৭ ফুট। তৃণভোজী হয়েও হরিণের পরিপাকতন্ত্রের দৈর্ঘ্য বেশি হওয়ার কারণ সবজি পাতা তৃণলতায় প্রচুর আঁশ বা ফাইবার থাকে, যা হজম করার জন্যে প্রয়োজন দীর্ঘ পরিপাকতন্ত্র। বিপরীতে, মাংসে যেহেতু ফাইবার থাকে না তাই বাঘের পরিপাকতন্ত্র এত লম্বা হওয়ার প্রয়োজন নেই।
মানুষের পরিপাকতন্ত্রের দৈর্ঘ্য কত জানেন? গড়ে ৩০ ফুট! অর্থাৎ, হরিণের চেয়েও বেশি। কাজেই মাংসাশী বাঘ-সিংহ নয়, মানুষের খাবার হওয়া উচিৎ তৃণভোজী গরু-ছাগল-হরিণের মতো। শুধু পরিপাকতন্ত্রই না, দাঁতের গঠনেও মানুষের সাথে মিল রয়েছে তৃণভোজী প্রাণীদের মাংসাশী প্রাণীর সাথে মানুষের মাত্র ৪টি দাঁতের মিল আছে। এগুলোকে বলা হয় ক্যানাইন টুথ। কারণ আমাদের মুখের দু’পাশে উপর-নিচ এই দাঁতগুলো মাংসাশী প্রাণী কুকুরের দাঁতের মতোই চোখা। বাকি ২৮টি দাঁত তৃণভোজী প্রাণী গরু-ছাগলের মতো। অনুপাত দাঁড়ায় ২৮:৪ বা ৭:১!
অর্থাৎ, প্রকৃতিগতভাবেই আমরা মূলত তৃণভোজী। প্রকৃতি বলছে সাতদিন শাক-সবজি তরি-তরকারি আর একদিন মাছ-মাংস হওয়া উচিৎ আমাদের খাদ্যাভ্যাস। কিন্তু আমাদের বর্তমান খাদ্যাভ্যাস ঠিক এর উল্টো! বেশিরভাগ মানুষ সাতদিন খায় মাছ মাংস, নামকাওয়াস্তে একদিন হয়ত সবজি। যেদিনও বা আমরা শখের ‘ভেজিটারিয়ান’ হই সেদিনও পাতে থাকে নিদেনপক্ষে ডিম ভাজা! প্রকৃতিবিরুদ্ধ এই খাদ্যাচারের ফলাফল- বিশ্বজুড়ে উচ্চ রক্তচাপ হৃদরোগ ডায়াবেটিস স্ট্রোক স্থূলতা ফ্যাটি লিভার ডিজিজ ক্যান্সার এখন ঘরে ঘরে। এই রোগগুলোকে একত্রে বলা হয় অসংক্রামক রোগ।
 
দেশে এখন ৭৩ ভাগ মৃত্যুর কারণ এই ‘অসংক্রামক রোগ’ 
অর্থাৎ, প্রত্যেক বছর বাংলাদেশে প্রতি ১০০ মৃত্যুর ৭৩-ই হৃদরোগ ডায়াবেটিস স্ট্রোক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ ক্যান্সারে। ৩৬ শতাংশ মৃত্যুর কারণ হৃদরোগ। ১৯৮৬ সালে, অর্থাৎ মাত্র তিন যুগ আগেও বাংলাদেশে অসংক্রামক রোগে মারা যেত মাত্র ৮% মানুষ। কিন্তু এখন কেন এত? কারণ খাদ্যাভ্যাসে বদল। দেশের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নতির সাথে সাথে আমাদের খাদ্যাভ্যাসও আমূল বদলে গেছে; মাছ-মাংস হয়ে গেছে অনেক সহজলভ্য; আমরা শাকসবজি ছেড়ে ঝুঁকে পড়েছি প্রাণিজ আমিষে। ফলাফল- অসংক্রামক রোগ আর তাতে ক্রমবর্ধমান মৃত্যহার! 
 
প্রাণিজ আমিষ- সর্বনাশের ‘নাটের গুরু’! 
চীনের কয়েকটি এলাকায় কিছু দীর্ঘজীবী মানুষ আছে যাদের হৃদরোগ উচ্চ রক্তচাপ ডায়াবেটিস নেই। অন্যদিকে, আমেরিকার কিছু অঞ্চল আছে যেখানে এসব রোগ ঘরে ঘরে। এই দুই অঞ্চলের মানুষের ওপর গবেষণা চালান কর্নেল ইউনিভার্সিটি, অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি এবং চায়নিজ একাডেমি অব প্রিভেনটিভ মেডিসিনের এক দল গবেষক।
দীর্ঘ তিন দশক গবেষণার পর তারা একটি বই লেখেন- ‘দ্য চায়না স্টাডি’। এতে বলা হয় বিশ্বব্যাপী এত হৃদরোগ উচ্চ রক্তচাপ ডায়াবেটিস স্থূলতার মূল কারণ হচ্ছে প্রয়োজনের অতিরিক্ত প্রাণিজ আমিষ গ্রহণ।
লিভার ক্যান্সারের কারক প্রাণিজ আমিষ কর্নেল ইউনিভার্সিটির ইমেরিটাস প্রফেসর ডা. টি. কোলিন ক্যাম্পবেল ইঁদুরের দুটি গ্রুপের ওপর একটি গবেষণা চালান। দুটি দলকেই প্রতিদিন প্রাণিজ আমিষ খেতে দেয়া হতো- এক দলকে ৫ শতাংশের কম, আরেক দলকে ২০ শতাংশের বেশি। দুই গ্রুপের শরীরে সমান ডোজে ঢুকিয়ে দেয়া হয় আফলা টক্সিন।
উল্লেখ্য, আফলা টক্সিন হলো এক ধরণের শক্তিশালী কার্সিনোজেনিক এজেন্ট যা শরীরে ঢোকার পর ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। একটা নির্দিষ্ট সময় পর দেখা গেল যেসব ইঁদুরকে ২০ শতাংশের বেশি প্রাণিজ আমিষ দেয়া হয়েছিল তাদের সবার লিভার ক্যান্সার হয়ে গেছে। আর যাদেরকে ৫ শতাংশের কম দেয়া হয়েছিল তাদের কারোরই লিভার ক্যান্সার হয় নি।
টেস্টটি একাধিকবার করা হয়েছে, প্রত্যেকবার রেজাল্ট একই! ডা. ক্যাম্পবেল এই সিদ্ধান্তে আসেন, বিশ্বব্যাপী এত ক্যান্সার বাড়ার কারণ যতটা না কার্সিনোজেনিক এজেন্ট, তার থেকে বেশি হচ্ছে ‘নিরীহ’ এনিমেল প্রোটিন তথা প্রাণিজ আমিষ। প্রাণিজ আমিষ খাব, না খাব না? বিখ্যাত চিকিৎসক ডা. মাইকেল গ্রিগারের বিখ্যাত বই- হাউ নট টু ডাই।
এই বইয়ের মূল বিষয়বস্তু হলো- আপনি যদি সুস্থ থাকতে চান তাহলে আপনাকে মূলত হোল ফুড প্লান্ট বেইজড ডায়েট খেতে হবে। মানে উদ্ভিজ্জ খাবার বেশি খেতে হবে। আম, আপেল বা কমলার জুস নয়, পুরো ফলটাই আস্ত খেতে হবে। লাইফ স্টাইল এক্সপার্টরাও এই তথ্যের সাথে একমত হয়েছেন।
প্রাণিজ আমিষ পুরোপুরি বর্জন করবেন তা কিন্তু নয়! তবে গরু বা খাসীর বদলে মুরগী বা মাছ খান। আর সেটাও পরিমিত। সাতদিন শাকসবজির পর একদিন খেতে পারবেন মাংস- স্রেফ খাদ্যবিজ্ঞানীরাই নন, বলছে আপনার দাঁতের প্রকৃতি আর পরিপাকতন্ত্রের গঠনও!

বিয়ের পাত্রী বিক্রি হয় যে দেশে

চিলাহাটি ওয়েব ডটকম : Friday, December 1, 2023 | 12/01/2023 02:03:00 PM

চিলাহাটি ওয়েব, রকমারি ডেস্ক : বাজার বলতে বেশিরভাগই যা ধারনা করবেন তা হলো জামা-কাপড়, জুতো, গয়না, শাক-সবজি এরকম অনেক কিছুর বাজার। কিন্তু কখনও কি বাজার মানে বিয়ের কনের বাজার ভাববেন? হ্যাঁ, শুনে অবাক লাগলেও এরকম একটি বাজার রয়েছে যেখানে বিয়ের জন্য পাত্রী কিনতে পাওয়া যায়।
বংলাদেশে বউ বাজার নামে কয়েকটি এলাকা আছে, কিন্তু সেখানে বউ বিক্রি হয় না। তেমনই বুলগেরিয়াতেও রয়েছে একটি বউ বাজার, সেখানে সত্যি সত্যিই অর্থের বিনিময়ে বউ কেনা যায়। পাত্রের পরিবারের সদস্যরা এই বাজার থেকে পছন্দমতো একটি মেয়ে বেছে কিনে নেন এবং তাকে পুত্রবধূ হিসেবে বাড়িতে নিয়ে যান।
বুলগেরিয়ায় ‘বউ-বাজার’টি রয়েছে স্তার জাগোর নামের এক স্থানে। পুরুষরা এই বাজারে তাদের পরিবার নিয়ে যান এবং নিজের পছন্দমতো মেয়ে বেছে টাকা দিয়ে কিনে নেন। 
পছন্দের মেয়েকে কেনা হয়- 
যে মেয়েটিকে পছন্দ করা হয় তার সঙ্গে দর কষাকষি করা হয়। তারপর যখন মেয়েটির পরিবারের সদস্যরা প্রদত্ত মূল্যে খুশি হন, তখন সেই মূল্যে ছেলেটির পরিবারকে সেই মেয়ে দেওয়া হয়। তারপর ছেলেটি মেয়েটিকে বাড়িতে নিয়ে আসে এবং মেয়েটি তার স্ত্রীর মর্যাদা পায়।
এই বাজারটি স্থাপিত হয়েছে গরীবদের জন্য-
 এই কনের বাজারটি মূলত গরিব পরিবারের মেয়েদের জন্য। যেসব মেয়ের পরিবার অর্থের অভাবে মেয়ের বিয়ে দিতে পারছে না, তারা তাদের মেয়েকে নিয়ে যায় এই বাজারে যায়। এর পর ছেলেরা মেয়ে বেছে ঘরে নিয়ে যায়।  
এই প্রথা চলে আসছে বছরের পর বছর ধরে-
বুলগেরিয়ায় বহু যুগ ধরেই এই প্রথা চলে আসছে। এই বাজার স্থাপনের অনুমতি মিলেছে সরকারের পক্ষ থেকেও। বাজারে মেয়েদের দাম ভিন্ন ভিন্নভাবে নির্ধারণ করা হয়।
মেয়েটিকে বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার আগে রয়েছে অনেক নিয়ম- 
মেয়েকে বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার আগে বেশ কয়েকটি নিয়ম মেনে চলতে হয়। প্রথমত মেয়েটিকে কুমারী হতে হবে। তবেই তার দর বেশি হবে। শুধুমাত্র কালাইদঝি সম্প্রদায়ের লোকেরাই তাদের মেয়েদের এই বাজারে নিয়ে যেতে পারবেন। পাশাপাশি পরিবারটির দরিদ্র হওয়া আবশ্যক।
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী বা ধনী পরিবারের মেয়েদের বিক্রি করার নিয়ম নেই। এ ছাড়াও বাজারে কেনা মেয়েটিকে পুত্রবধূর মর্যাদা দেওয়া আবশ্যক।
 
সূত্র : এই সময়

একমাত্র রংপুরেই রয়েছে ‘ভিন্ন এক জগত’

চিলাহাটি ওয়েব ডটকম : Thursday, November 30, 2023 | 11/30/2023 04:22:00 PM

চিলাহাটি ওয়েব ডেস্ক : প্রায় ১০০ একর জায়গা নিয়ে বেসরকারিভাবে গড়ে তোলা হয়েছে এই ভিন্ন জগত। রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার গঞ্জীপুর এলাকায় এর অবস্থান। রংপুর শহর থেকে বাসে করে পাগলাপীর এলাকায় নামলে সিএনজি/ ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় ১৫-২০ মিনিটের দূরত্বে ভিন্নজগত। তবে রাস্তা কিছুটা এবড়োখেবড়ো।
স্থানীয় লোকজন জানান, রাস্তা আগে ভালো ছিল। অনেক দিন সংস্কার না করায় খারাপ হয়ে গেছে।
ভিন্নজগতে প্রবেশ ফি ১০০ টাকা। ভেতরে ঢুকে প্রধান ফটক পার হলেই দেখা যায়, তিন দিকের বিশাল লেক ঘেরা নয়নাভিরাম দৃশ্য। এসব লেকের পাড়ে আঁচল বিছিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে বর্ষীয়ান সব বটবৃক্ষ। এসব বটের মায়ায় ধ্যানমগ্ন হতে পারেন যেকোনো মুনি-ঋষি। তবে সেদিন বটের ছায়ায় জিরিয়ে নিচ্ছিলেন অনেক দর্শনার্থী।
ভিন্ন জগতের আজব সব জগত গড়ে তোলা হয়েছে এদিকটায়। এদিকে প্রথমেই চোখে পড়বে দেশের প্লানেটোরিয়াম। সেখানে ঢুকলে দেখা যাবে সৌরজগতের সব গ্রহ, নক্ষত্র, ছায়াপথ, নীহারিকা। থ্রিডি মুভিতে দেখা যাবে মহাবিশ্ব সৃষ্টির সেই আদি বিস্ফোরণ - বিগ ব্যাং।
দর্শনার্থীরা বললেন, এখানে সবার জন্যই বিনোদন রয়েছে। বিশেষ করে শিশুদের জন্য রয়েছে শিক্ষামূলক বিনোদন। শিশুরা আসলে অনেক শিখতে পারবে। গাছগৃহ পেরিয়ে খালের পাড় ধরে হাঁটলে দেখা মিলবে আজব গুহার টিকিট কাউন্টার। সেখানে টিকিট কেটে ছোট্ট সেতু পার হতে হবে। এরপর দেখা মিলবে সেই গুহার।
গুহার মুখে বিরাট ‘হা’ করে আছে এক মনুষ্যমুখ। কিন্তু ভয় পেলে চলবে না। কৃত্রিম সেই মনুষ্যমুখই গুহার প্রবেশদ্বার। তবে ভিন্ন জগতে আপনাকে সবচেয়ে আকর্ষণ করবে এর সুপরিসর ফাঁকা জায়গা আর মায়াময় বটবৃক্ষের ছায়াই। এই পারেও বিরাট সব বটগাছ ছায়াদান করছে অকৃপণভাবে।
গাইবান্ধা থেকে আসা দর্শনার্থী ফারুক হোসেন আবারও বললেন, কেউ যদি প্রকৃতির মায়ায় সময় কাটাতে চান, তার ব্যবস্থা ভিন্ন জগতে আছে।
আবার কেউ যদি কৃত্রিম ভাস্কর্য, স্থান, স্থাপনার সঙ্গে পরিচিত হতে চান- তাও এখানে রয়েছে। সবচেয়ে ভালো লেগেছে এখানে যথেষ্ট গাছপালা আর ফাঁকা জায়গা রাখা হয়েছে। অনেক রাইড থাকলেও ঘিঞ্জি করা হয়নি কিছুই। যা চোখের জন্য আরামদায়ক। সেদিক থেকে এটি আসলেই ভিন্ন এক জগৎ।
রংপুর জেলা তথ্য বাতায়ন অনুসারে, ভিন্নজগতে একই সঙ্গে রয়েছে অন্তত ৫০০ পৃথক দলের পিকনিক করার ব্যবস্থা। শুধু ভেতরেই রয়েছে অন্তত ৮/৯শ গাড়ি পার্কিংয়ের সুবিধা। কটেজ রয়েছে ৭টি। রয়েছে থ্রি স্টার মডেলের ড্রিম প্যালেস। রয়েছে পর্যাপ্ত নিরাপত্তাব্যবস্থাও।
ভিন্নজগতের মালিক মোস্তফা কামাল বলেন, ভিন্নজগত উত্তরাঞ্চলের মধ্যে সবচেয়ে বড় বিনোদনকেন্দ্র। এখানে যারা বেড়াতে আসেন তাদের নিরাপত্তার দায়দায়িত্ব এখানে যারা কর্মরত আছেন তাদের। রয়েছে থাকার ব্যবস্থাও।

ছারপোকা থেকে বাঁচার উপায় কী?

চিলাহাটি ওয়েব, রকমারি ডেস্ক : ছোট্ট একটা পোকা, বেশির ভাগ সময় দৃষ্টির আড়ালেই থাকে, সেই ছারপোকাই যে কতটা মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে তা সম্প্রতি টের পেয়েছে ফ্রান্সের মানুষ। রাজধানী প্যারিসে রীতিমতো ছারপোকা নিয়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। অন্যান্য শহরেও বেড়ে যায় ছারপোকার উপদ্রব।
বিশেষ করে কয়েক মাস পর যখন প্যারিসে বসতে যাচ্ছে অলিম্পিকের আসর, তার আগে এমন ছারপোকা সমস্যায় প্রশ্ন ওঠে গেমস আয়োজনে স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার দিক নিয়ে। মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে ইনসেক্টোফোবিয়া বা ছারপোকা আক্রমণের ভয়। ছারপোকার এই উপদ্রবের খবর উঠে আসে স্থানীয় গণমাধ্যম থেকে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমেও। 
যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপের অনেকে দেশেই এ নিয়ে দেখা দেয় শঙ্কা। বাংলাদেশেও বেশ পরিচিত এই ছারপোকা। বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে ছারপোকা নিয়ে নানা গল্পও বেশ প্রচলিত। এই ছারপোকা বিষয়ে তাই বহুল আলোচিত কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর খোঁজা যাক।
 
ছারপোকা দেখতে কেমন? 
ছারপোকা আকারে খুবই ছোট ও ডিম্বাকৃতির, পরিপূর্ণ অবস্থায় এটি লম্বায় সর্বোচ্চ পাঁচ মিলিমিটার (একটা চালের চেয়েও ছোট) হয়ে থাকে। এদের পাখা থাকে না এবং ছয়টি করে পা থাকে। ছারপোকা দেখতে সাধারণত কালচে লাল, হলুদ বা বাদামি রঙের হয়। এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ, উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকা সবখানেই ছারপোকার দেখা মেলে।
একটা দীর্ঘসময় পর্যন্ত ছারপোকাকে শুধু উন্নয়নশীল দেশগুলোর সমস্যা হিসেবে দেখা হলেও সাম্প্রতিককালে এটি ব্যাপকভাবে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়তে দেখা যাচ্ছে।
বিশ্বজুড়ে ছারপোকার ৯০টির বেশি প্রজাতি রয়েছে। তবে ব্রিটিশ পেস্ট কন্ট্রোল অ্যাসসোসিয়েশন বলছে, এর মধ্যে যেটা সবচেয়ে পরিচিত বা বেশি দেখা যায় (সিমেক্স লেকটুলারিয়াস) সেটি মানুষের বসবাসের উপযোগী পরিবেশের সাথে মানিয়ে নিয়েছে।
 
ছারপোকা কোথায় থাকে? 
ছারপোকার ইংরেজি ‘বেডবাগ’ শুনে মনে হতে পারে শুধু বিছানাতেই বুঝি এদের অস্তিত্ব। কিন্তু বিছানা-তোশক ছাড়াও জামা-কাপড়, ফার্নিচার, খাটের ফ্রেম, দেয়ালে ঝুলানো ওয়ালপেপার সবখানেই তাদের দেখা মিলতে পারে। সম্প্রতি ফ্রান্সের সামাজিক মাধ্যমে প্যারিসের ট্রেনের ভিডিও ছড়িয়ে পড়তে দেখা যায়, যেখানে ছারপোকার অস্তিত্ব মিলছে।
যুক্তরাষ্ট্রের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ সংস্থা সিডিসি বলছে, ছারপোকা পাঁচ তারকা হোটেল ও রিসোর্টেও থাকতে পারে, আর তাদের অস্তিত্ব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ওপর নির্ভর করে না। তারা নিজেদের আবাস হিসেবে বেছে নেয় মানুষ যেখানে ঘুমায়, তার আশেপাশের জায়গা।
দিনের আলোতে তারা ম্যাট্রেস, তোশক, টেবিল, ড্রয়ার, ওয়ালপেপার ও খাটের আশেপাশে থাকা যে কোনো বস্তু, যেখানেই একটু ফাঁকা পায় নিজেদের লুকিয়ে রাখে। এজন্য তাদের শুধু একটা ক্রেডিট কার্ড ঢুকানোর মতো জায়গা পেলেই হয়। রাতের বেলা একেকটা ছারপোকা ১০০ ফুট পর্যন্ত চলাচল করতে সক্ষম, তবে তারা সাধারণত মানুষ যেখানে ঘুমায় তার আট ফুটের মধ্যে থাকতেই পছন্দ করে।
 
ছারপোকা আছে কিনা বুঝব কীভাবে? 
এটা বোঝার সবচেয়ে সহজ উপায় কামড়ের দাগ খোঁজা। ছারপোকার কামড় সাধারণত এক সমান্তরালে বা একই জায়গায় একাধিক হয়ে থাকে। ফর্সা ত্বকের ক্ষেত্রে এই কামড়ের জায়গাটা লাল দেখাবে, কিন্তু কালো বা বাদামি ত্বকের ক্ষেত্রে দাগটা বেগুনি হতে পারে এবং অনেক সময় খালি চোখে ধরাও পড়ে না। বেশির ভাগ মানুষই ছারপোকার কামড় বুঝতে পারে না, হয়তো কয়েক দিন পর অনেকগুলো কামড়ের দাগ দেখে বুঝতে পারে।
আরেকটা দিকেও নজর রাখতে হবে, তা হল বিছানায় কোথাও রক্তের ফোঁটা লেগে আছে কিনা; অনেক সময় ছারপোকা চাপা পড়ে মারা গেলে তার রক্ত লেগে থাকে। এছাড়া বিছানা বা ফার্নিচারে অনেক সময় বাদামি দাগও থাকতে পারে, সেটা হল তাদের অবশিষ্ট খাদ্যকণার দাগ।
ব্রিটিশ পেস্ট কন্ট্রোল অ্যাসোসিয়েশনের নাটালি বুনগে বলেন, ভ্রমণ করার সময় ছারপোকার দিকে খেয়াল রাখাটা সবচেয়ে জরুরী কারণ এক্ষেত্রে ‘প্রতিরোধ হলো প্রতিকারের চেয়ে ভালো পন্থা।’
‘আপনি যদি মনে করেন যে এমন জায়গায় আছেন যেখানে অনেক ছারপোকা, খবরে দেখাচ্ছে, তাহলে সবচেয়ে ভালো উপায় হল আপনার সাথে থাকা সমস্ত কিছুতে নজর বুলানো।
ছারপোকা হয়তো আপনার স্যূটকেসেই থাকতে পারে। আমরা বেশিরভাগ সময় সাথে থাকা ব্যাগ বা লাগেজ মাটিতে কিংবা বিছানায় রাখি, ওখানে ছারপোকা যাওয়া সবচেয়ে সহজ।’
 
ছারপোকা থেকে মুক্তির উপায় 
এটা অনেক সময় কঠিন। তবে কিছু নিয়ম মেনে চললে ছারপোকার অত্যাচার থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। যেমন, যেসব কাপড়ে ও জায়গায় ছারপোকা আছে মনে হবে, সেসব জামা-কাপড়, বিছানার চাদর গরম পানিতে ধোয়া এবং অন্তত তিরিশ মিনিট গরম বাতাসে শুকানো। এসব জামা-কাপড় বা বিছানার চাদর প্লাস্টিকে মুড়িয়ে তিন থেকে চারদিন ফ্রিজে রেখে দেয়া।
নিয়মিত ঘরবাড়ি পরিষ্কার রাখা, যদিও পরিচ্ছন্ন জায়গাতেও ছারপোকার অস্তিত্ব থাকে, কিন্তু নিয়মিত পরিষ্কার করলে ছারপোকার অস্তিত্ব সহজে মিলবে। ব্যবহৃত ফার্নিচার কিনলে সেটা ঘরে তোলার আগে ভালোভাবে পরীক্ষা করে দেখা। 
ব্রিটিশ পেস্ট কন্ট্রোল অ্যাসোসিয়েশনের নাটালি বুনগে বলছেন, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ঘরে ছারপোকা থাকলে সেটা নিয়ে লজ্জ্বিত না হয়ে প্রতিকার করা। 
‘তারা আমাদের রক্ত খেয়েই বেঁচে থাকে, তারা আমাদের পছন্দ করে,’ বলছেন নাটালি বুনগে। এক্ষেত্রে প্রয়োজনে পোকা-মাকড় নিরোধক কোম্পানিগুলোর সহায়তাও নেয়া যেতে পারে।
 
সূত্র : বিবিসি