মাজহারুল ইসলাম লিটন,ডিমলা প্রতিনিধি,চিলাহাটি ওয়েব : নীলফামারীর ডিমলায় তিস্তার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। দিন দিন বেড়েই চলছে পানিবন্দির সংখ্যা। রবিবার তিস্তা অববাহিকায় পানিবন্দি হয়ে পড়েছে ৩০ হাজার মানুষ।
উজানের পাহাড়ী ঢল ও ভারী বর্ষনের ফলে তিস্তার পানি বিপদসীমার ২৫ সেন্টিমিটার উপড় দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এবং পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। বন্যা ও ভাঙ্গনের কারনে পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারন করেছে।
জনপ্রনিধিদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী পানিবন্দি হয়ে পড়েছে উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের ৭ হাজার পরিবারের প্রায় ৩০হাজার মানুষ। শনিবার সন্ধা হতে রবিবার সকাল পর্যন্ত তিস্তার পানি বিপদসীমার(৫২দশমিক ৭৫সেন্টিমিটার) ১৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও।
দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত ডালিয়া পয়েন্টে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার (৫২ দশমিক ৮৫ সেন্টিমিটার) ২৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে তিস্তা ব্যারাজের সবকটি জলকপাট খুলে দিয়েছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড ডালিয়া বিভাগের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র (পাউবো)।
বন্যার কারনে উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন টেপাখড়িবাড়ি, পূর্বছাতনাই, ঝুনাগাছচাপানী, খালিশা চাপানী, খগাখড়িবাড়ী ও গয়াবাড়ী ইউনিয়নের ৭ হাজার পরিবারের প্রায় ৩০ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে।
ডালিয়া (পাউবো) ডালিয়ার নির্বাহী প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম চিলাহাটি ওয়েব ডটকমকে বলেন, উজানের ঢল ও ভারি বৃষ্টিপাতের কারনে রবিবার বিকেল পয্যন্ত তিস্তার পানি বিপদসীমার ২৫ সেন্টিমিটার উপড় দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এবং পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে তিস্তা ব্যারাজের সবকটি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে এবং আমরা সব সময় সতর্কবস্থায় রয়েছি।
জনপ্রনিধিদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী পানিবন্দি হয়ে পড়েছে উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের ৭ হাজার পরিবারের প্রায় ৩০হাজার মানুষ। শনিবার সন্ধা হতে রবিবার সকাল পর্যন্ত তিস্তার পানি বিপদসীমার(৫২দশমিক ৭৫সেন্টিমিটার) ১৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও।
দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত ডালিয়া পয়েন্টে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার (৫২ দশমিক ৮৫ সেন্টিমিটার) ২৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে তিস্তা ব্যারাজের সবকটি জলকপাট খুলে দিয়েছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড ডালিয়া বিভাগের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র (পাউবো)।
বন্যার কারনে উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন টেপাখড়িবাড়ি, পূর্বছাতনাই, ঝুনাগাছচাপানী, খালিশা চাপানী, খগাখড়িবাড়ী ও গয়াবাড়ী ইউনিয়নের ৭ হাজার পরিবারের প্রায় ৩০ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে।
ডালিয়া (পাউবো) ডালিয়ার নির্বাহী প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম চিলাহাটি ওয়েব ডটকমকে বলেন, উজানের ঢল ও ভারি বৃষ্টিপাতের কারনে রবিবার বিকেল পয্যন্ত তিস্তার পানি বিপদসীমার ২৫ সেন্টিমিটার উপড় দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এবং পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে তিস্তা ব্যারাজের সবকটি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে এবং আমরা সব সময় সতর্কবস্থায় রয়েছি।