চিলাহাটি ওয়েব ডেস্ক : চিকিৎসা সেবা নিতে গিয়ে
শারিরীক হয়রানির শিকার হন বীরমুক্তিযোদ্ধার মেয়ে স্কুল শিক্ষিকা।
গতকাল শনিবার সকাল ১০ টায় নীলফামারী জেলার চিলাহাটি বাজারে মুনতাহা মেডিকেল স্টোরে এ ঘটনাটি ঘটেছে।
এলাকাবাসি সূত্রে জানা গেছে, ঘটনার সময় শিক্ষিকা স্কুলে যাওয়ার পথে প্রেসার মাপার জন্য ওই মেডিকেল স্টোরে যান। এই সময় মেডিকেল স্টোরে কেউ না থাকায় শিক্ষিকার প্রেসার মাপার কৌশলে ডিএমএফ ঢাকা সনদপ্রাপ্ত চিকিৎসক ডাঃ লেমন ইসলাম তার শরীরের স্পর্শকাতর জায়গায় হাত দেয়।
ভুক্তভোগী শিক্ষিকা ক্ষিপ্ত হয়ে মোবাইল ফোনে তার ভাই ও বাবাকে সংবাদ দেয়। ঘটনাটি নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে চাপা উত্তেজনার সৃষ্টি হয়।
মুহুর্তের মধ্যে ঘটনাটি গোটা চিলাহাটি বাজারে ছড়িয়ে পড়ে। এরই এক পর্যায়ে সংবাদ পেয়ে পুলিশ চিকিৎসককে চিলাহাটি পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে নিয়ে যায়।
ওই চিকিৎসক পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে ৬ ঘন্টা আটক থাকার পর মুক্তি পান। চিকিৎসক ভোগডাবুরী ইউনিয়নের চান্দিনাপাড়া গ্রামের মৃত. দুললের ছেলে।
চিলাহাটি পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের আইসি নুরুল ইসলাম জানান, উভয় পক্ষের আপোষ মিমাংসার পর চিকিৎসককে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
গতকাল শনিবার সকাল ১০ টায় নীলফামারী জেলার চিলাহাটি বাজারে মুনতাহা মেডিকেল স্টোরে এ ঘটনাটি ঘটেছে।
এলাকাবাসি সূত্রে জানা গেছে, ঘটনার সময় শিক্ষিকা স্কুলে যাওয়ার পথে প্রেসার মাপার জন্য ওই মেডিকেল স্টোরে যান। এই সময় মেডিকেল স্টোরে কেউ না থাকায় শিক্ষিকার প্রেসার মাপার কৌশলে ডিএমএফ ঢাকা সনদপ্রাপ্ত চিকিৎসক ডাঃ লেমন ইসলাম তার শরীরের স্পর্শকাতর জায়গায় হাত দেয়।
ভুক্তভোগী শিক্ষিকা ক্ষিপ্ত হয়ে মোবাইল ফোনে তার ভাই ও বাবাকে সংবাদ দেয়। ঘটনাটি নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে চাপা উত্তেজনার সৃষ্টি হয়।
মুহুর্তের মধ্যে ঘটনাটি গোটা চিলাহাটি বাজারে ছড়িয়ে পড়ে। এরই এক পর্যায়ে সংবাদ পেয়ে পুলিশ চিকিৎসককে চিলাহাটি পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে নিয়ে যায়।
ওই চিকিৎসক পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে ৬ ঘন্টা আটক থাকার পর মুক্তি পান। চিকিৎসক ভোগডাবুরী ইউনিয়নের চান্দিনাপাড়া গ্রামের মৃত. দুললের ছেলে।
চিলাহাটি পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের আইসি নুরুল ইসলাম জানান, উভয় পক্ষের আপোষ মিমাংসার পর চিকিৎসককে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।